Forty one kilo weed rescued by GRP

ত্রিপুরা রাজ্যের সর্বত্র ছেয়ে গেছে নেশা বাণিজ্যে। প্রায়শই বিভিন্ন জায়গায় ধরা পরছে নেশা সামগ্রী। তার মধ্যে সবচাইতে বেশি পরিমানে গাঁজা পাচারের খবর সামনে উঠে আসছে। প্রতিনিয়তই গাঁজা পাচার করতে গিয়ে কেউ না কেউ ধরা পরছে পুলিশের জ্বালে।
কখনো রাজ্যে কিংবা রাজ্যের বাইরেও পাচার করতে যাওয়া গাঁজা ভর্তি লরি কে আটক করা হচ্ছে বিভিন্ন চেক পোস্ট গুলিতে। বিশেষ করে চুরাইবাড়ি আউট পোস্টে প্রায়শই এধরনের গাঁজা ভর্তি লরি গুলি আটক হচ্ছে। এছারা ও চোরা পথে যারা গাঁজা কিংবা নেশা জাতীয় অন্য যে কোনো দ্রব্য পাচার করতে যাচ্ছে তখনও তাদের মধ্যে অনেকেই পুলিশের নজরে ফাকি দিতে গিয়ে জামানত জব্দ হচ্ছে।
এদিকে রাজ্যের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী প্রফেসর ডঃ মানিক সাহার নিরদেশ রয়েছে রাজ্য কে নেশা মুক্ত করার। সেই নির্দেশ মতই কাজ করে চলেছে রাজ্য পুলিশ ও। তবে তার মধ্যেও কিছু অসাধু প্রকৃতির লোক রয়েছেন যাদের অর্থের বদলে ম্যানেজ করেই চলছে নেশার পাচার। তবে তাতেও কাজ হচ্ছে না।

Forty one kilo weed rescued by GRP
Forty one kilo weed rescued by GRP

এবার আর এক নেশা কারবারি তথা পাচারকারী কে আটক করেছে পুলিশ। আগরতলা রেলস্টেশন থেকে আবারও ধরা পড়লো গাঁজা। খোয়াইয়ের এক যুবকের কাছ থেকে ৪১ কিলো গাঁজা উদ্ধার করেছে জিআরপি তথা রেল পুলিশ। বুধবার বিকালে জিআরপি এবং আরপিএফ থানা যৌথভাবে আগরতলা রেলস্টেশনে ঐ গাঁজা পাচারকারী যুবক কে গাজার বস্তা সমেত আটক করেছে বলে খবর। জানা যায়, আটক কৃত যুবকের নাম রাহুল দে ( বয়স ২৫) । গোপন সূত্রের ভিত্তিতে পুলিশ স্টেশনে উত পেতে বসে থাকে। তখনই সন্দেহ ভাজন ঐ যুবক কে আটক করে তার ব্যাগে তল্লাশি করতেই বিপুল পরিমান গাঁজা উদ্ধার হয়। জিআরপি তথা রেল থানার ওসি তাপস দাস বৃহস্পতিবার সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে জানান ধৃত যুবক আগরতলা শিলচর ট্রেন দিয়ে যাবার উদ্দেশ্যে আসে স্টেশনে। সেই সময় তাকে তল্লাশি করে গাঁজা সমেত তাকে গ্রেফতার করা হয় । বৃহস্পতিবার অর্থাৎ আজ তাকে পুলিশ রিমান্ডের আবেদন জানিয়ে আদালতে তোলা হবে বলে জানান তিনি। রিমান্ডে নিয়ে ধৃত যুবক কে জিজ্ঞাসাবাদ চালালে এই গাঁজা পাচারের কারবারে আরও কেও জড়িত রয়েছে কি না সেই নিয়ে তথ্য পাওয়া জেতে পারে বলেই মনে করছে জিআরপি পুলিশ।

গরু পাচার চক্র এখনো সক্রিয়
Leave A Reply