Neel Kamal Saha : ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে যুব কংগ্রেসের সন্মেলন

ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে একের পর এক তথ্য সামনে আসার পর এবার মুখ খুললেন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা। ত্রিপুরা প্রদেশ যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১ ঘটিকায় প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে এক সাংবাদিক সন্মেলনের আয়োজন কড়া হয়। এদিনের সাংবাদিক সন্মেলনে প্রদেশ যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকারের তীব্র আলোচনা করেন।
উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক তাদের ওয়েবসাইটে ইলেক্টোরাল বন্ড সংক্রান্ত লেনদেনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছে। ইলেক্টোরাল বন্ড বা নির্বাচনী বন্ড এর মাধ্যমে দেশের কোন রাজনৈতিক দল তাদের তহবিলে কত পরিমাণ আর্থিক অনুদান পেয়েছে সেই সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে বিজেপির তহবিলে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ইলেক্টোরাল বন্ড এর মারফতে প্রায় ৬০১৬ কোটি টাকা গিয়েছে। যা মোট নির্বাচনী বন্ডের প্রায় ৪৭ শতাংশ। বাকি প্রায় ৫৩ শতাংশ বন্ড এর অর্থ গিয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলে। যার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের তৃনমূল কংগ্রেস এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে জাতীয় কংগ্রেস। তৃনমূল কংগ্রেস প্রায় ১৬০০ কোটি এবং জাতীয় কংগ্রেস প্রায় ১২০০ কোটি টাকার বন্ড গ্রহন করেছে।

ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে একের পর এক তথ্য সামনে আসার পর এবার মুখ খুললেন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা। ত্রিপুরা প্রদেশ যুব কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর ১ ঘটিকায় প্রদেশ কংগ্রেস ভবনে এক সাংবাদিক সন্মেলনের আয়োজন কড়া হয়। এদিনের সাংবাদিক সন্মেলনে প্রদেশ যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা ইলেক্টোরাল বন্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে কেন্দ্রীয় বিজেপি সরকারের তীব্র আলোচনা করেন। উল্লেখ্য, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক তাদের ওয়েবসাইটে ইলেক্টোরাল বন্ড সংক্রান্ত লেনদেনের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেছে। ইলেক্টোরাল বন্ড বা নির্বাচনী বন্ড এর মাধ্যমে দেশের কোন রাজনৈতিক দল তাদের তহবিলে কত পরিমাণ আর্থিক অনুদান পেয়েছে সেই সমস্ত তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। যেখানে দেখা যাচ্ছে বিজেপির তহবিলে ২০১৯ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে ইলেক্টোরাল বন্ড এর মারফতে প্রায় ৬০১৬ কোটি টাকা গিয়েছে। যা মোট নির্বাচনী বন্ডের প্রায় ৪৭ শতাংশ। বাকি প্রায় ৫৩ শতাংশ বন্ড এর অর্থ গিয়েছে অন্যান্য রাজনৈতিক দলে। যার মধ্যে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পশ্চিমবঙ্গের তৃনমূল কংগ্রেস এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে জাতীয় কংগ্রেস। তৃনমূল কংগ্রেস প্রায় ১৬০০ কোটি এবং জাতীয় কংগ্রেস প্রায় ১২০০ কোটি টাকার বন্ড গ্রহন করেছে। এদিন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা বলেন, মোদী সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচনী বন্ড এর প্রচলন করার সময় বলা হয়েছিল এই বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল গুলিকে আর্থিক ভাবে শক্তিশালী করে তোলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান করা যাবে। কিন্তু বাস্তব অর্থে এই বন্ড এর অপব্যবহার করে দেশের বেশ কিছু সুপ্রতিষ্ঠিত সংস্থা তথা কোম্পানি শাসক বিজেপির উপর চাপ সৃষ্টি করেছে। যাতে করে তাদের বিভিন্ন ক্রিমিনাল রেকর্ড গুলিকে ধামাচাপা দিতে মদত যুগিয়েছে বিজেপি দল। নীল কমল সাহা এদিন সরাসরি বিজেপির দিকে আঙ্গুল তুলে বলেন, প্রকৃত অর্থে এই নির্বাচনী বন্ডের মধ্যে দিয়ে দেশে অপরাধীদের অবাধে বিচরনের জন্যে রাস্তা খুলে দিয়েছে এই সরকার। তাছাড়া দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ জীর স্বামী যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত অর্থনীতবীদ তিনিও ইতিমধ্যে মন্তব্য করেছেন যে এই নির্বাচনী বন্ড এর কারণে দেশের বর্তমান সরকার তথা বিজেপি সরকার কে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হবে। সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেও এদিন শাসক শিবির কে নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা। এই বিষয় নিয়ে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আগরতলা শহরে একটি প্রতিবাদ মিছিল এর আয়োজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন নীল কমল সাহা।

এদিন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা বলেন, মোদী সরকারের পক্ষ থেকে এই নির্বাচনী বন্ড এর প্রচলন করার সময় বলা হয়েছিল এই বন্ডের মাধ্যমে রাজনৈতিক দল গুলিকে আর্থিক ভাবে শক্তিশালী করে তোলার ক্ষেত্রে সহযোগিতা প্রদান করা যাবে। কিন্তু বাস্তব অর্থে এই বন্ড এর অপব্যবহার করে দেশের বেশ কিছু সুপ্রতিষ্ঠিত সংস্থা তথা কোম্পানি শাসক বিজেপির উপর চাপ সৃষ্টি করেছে। যাতে করে তাদের বিভিন্ন ক্রিমিনাল রেকর্ড গুলিকে ধামাচাপা দিতে মদত যুগিয়েছে বিজেপি দল।

নীল কমল সাহা এদিন সরাসরি বিজেপির দিকে আঙ্গুল তুলে বলেন, প্রকৃত অর্থে এই নির্বাচনী বন্ডের মধ্যে দিয়ে দেশে অপরাধীদের অবাধে বিচরনের জন্যে রাস্তা খুলে দিয়েছে এই সরকার। তাছাড়া দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ জীর স্বামী যিনি দেশের একজন প্রখ্যাত অর্থনীতবীদ তিনিও ইতিমধ্যে মন্তব্য করেছেন যে এই নির্বাচনী বন্ড এর কারণে দেশের বর্তমান সরকার তথা বিজেপি সরকার কে কঠিন পরিস্থিতির মুখে পড়তে হবে। সেই প্রসঙ্গ উত্থাপন করেও এদিন শাসক শিবির কে নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন যুব কংগ্রেস সভাপতি নীল কমল সাহা। এই বিষয় নিয়ে আগামী কিছুদিনের মধ্যেই আগরতলা শহরে একটি প্রতিবাদ মিছিল এর আয়োজন করা হবে বলেও জানিয়েছেন নীল কমল সাহা।

Leave A Reply